১.শিরোনামঃ হবিগঞ্জ, সিলেট বিভাগ
(চা ও রাবার)
২.ঐতিহাসিক বর্ননাঃ
প্রাগৈতিহাসিক প্রতিবেদনসমূহ হতে জানা যায় বাংলাদেশের অন্যান্য এলাকার সাথে লালমাই পাহাড় এবং সিলেট, হবিগঞ্জ, চট্টগ্রাম এবং মধুপুরের উচ্চতর এলাকাসমূহের সাথে যুক্ত ছিল। ১৫ শতকে সিলেটের জমিদার আনোয়ার খান এবং বানিয়াচংয়ের জমিদার হোসেন খান (বারো ভূইয়াদের দলভূক্ত) এর সাথে যুদ্ধ হয় মুঘল সেনাবাহিনীর, যা বাহরাস্থান-ই-গায়েবী গ্রন্থে উল্লেখ পাওয়া যায়।
৩.কিভাবে যাবেনঃ
ঢাকার সায়দাবাদ থেকে হবিগঞ্জগামী যেকোন বাসে চলে আসতে পারেন (দিগন্ত পরিবহণ, অগ্রদূত পরিবহণ, বিছমিল্লাহ পরিবহণ)। ননএসি-২০০-২৫০টাকা, এসি-৩০০-৪০০টাকা।
কমলাপুর/বিমানবন্দর ষ্টেশন থেকে জয়ন্তিকা এক্সপ্রেস, পারাবত এক্সপ্রেস, উপবন এক্সপ্রেস, কালনি এক্সপ্রেসে
রওনা হয়ে শায়েস্তাগঞ্জ ষ্টেশনে নেমে হবিগঞ্জ আসতে পারবেন।
৪.দর্শনীয় স্হানঃ
সাতছড়ি জাতীয় উদ্যান, বানিয়াচং রাজবাড়ি, দ্বীল্লির আখড়া-বৈষ্ণব ধর্মালম্বীদের তীর্থস্থান, তেলিয়াপাড়া চা বাগান, বিবিয়ানা গ্যাস, রেমা-কালেঙ্গা বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য
৫.কোথায় থাকবেনঃ
হোটেল রোজ গার্ডেন, হোটেল রয়েল, হোটেল আহমেদ রেসিডেন্সিয়াল, দ্যা প্যালেস লাক্সারি রিসোর্ট
৬.কোথায় খাবেনঃ
রয়েল ফুড ভ্যালি রেস্টুরেন্ট, পানসী রেস্টুরেন্ট, হোটেল আল আমিন, মহামায়া হোটেল
৭.বিখ্যাত খাবার ও সবজি/শস্যঃ
*খাবারঃ গুড়, চা, চীনাবাদাম, নারিকেল, আনারস
*সবজি/শস্যঃ আলু, চা, কাঠাল, কালোজাম, তৈল বীজ, রাবার
৮.বিখ্যাত ব্যক্তিত্বঃ
সৈয়দ সুলতান-মধ্যযুগের প্রখ্যাত কবি
শেখ ভানু-প্রখ্যাত সাধক
রামনাথ বিশ্বাস-ভূপর্যটক
ফজলে হাসান আবেদ-ব্র্যাকের প্রতিষ্ঠাতা
৯.আশেপাশে দর্শনীয়স্হানঃ
শ্রীমঙ্গল চা বাগান, লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যান, মৌলভীবাজার